অবশেষে অ্যাপেল তাদের আইওএস ১৪ এর ডেভেলপার প্রিভিউ উন্মেষ করে সম্প্রতি WWDC ২০২০ ইভেন্টে। আপনার যদি একটা আইফোন থেকে থাকে তাহলে আপনি অনেক নতুন ফিচারস পেতে চলেছেন।
আইওএস ১৪ পূর্বের ভার্সন গুলো থেকে অনেক বড়ো পরিবর্তন এনেছে। যেমন: নতুন উইজেট প্যানেল, পিকচার-ইন-পিকচার, ডিজিটাল কী ইত্যাদি।
যদিও অ্যাপেল কোনো ফোন বের করেনি এই লঞ্চ ইভেন্টে তবে আইওএস ১৪ এর ফিচারস দেখলে আন্দাজ করা যাবে অ্যাপেল তাদের আগামী আইফোনে কি সব নতুন করতে চলেছে।
আজকের আর্টিকেলে চলুন দেখে নিই আইওএস ১৪ এর রিলিজ ডেট, বেটা শিডিউল এবং নতুন কিছু অসাধারণ ফিচারস যেগুলো আপনার আইফোন ডিভাইসে কিছু সময় পর চলে আসবে।
প্রশ্ন: আইওএস ১৪ কি ? উত্তর: অ্যাপেলের আইফোন ডিভাইসগুলোর জন্য নতুন ওএস।
প্রশ্ন: আইওএস ১৪ কখন বের হবে ? উত্তর: এর ডেভেলপার প্রিভিউ ১ বের হয়েছে কেবল সম্পূর্ণ ভার্সন বের হবে এবছরের সেপ্টেম্বর মাসে।
প্রশ্ন: আইওএস ১৪ ডাউনলোড করতে কত লাগবে ? উত্তর: কোনো টাকা লাগবে না।
আইওএস ১৪ রিলিজ ডেট ও বেটা শিডিউল
Image Credit: Apple
ডেভেলপার প্রিভিউ: জুন মাসের ২২ তারিখ যেদিন WWDC ২০২০ হলো।
পাবলিক বেটা: অ্যাপেলের মতে, জুলাই মাসের কোনো তারিখে।
ফাইনাল রিলিজ: আইফোন ১২ এর সাথে বোধ হয় সেপ্টেম্বর মাসে।
অ্যাপেল আইওএস ১৪ এর ফাইনাল রিলিজ বা চূড়ান্ত রিলিজ ডেট এখনও নির্দিষ্ট করে নি। তবে পূর্বের বছরগুলো বিবেচনায় বলা যায় ফাইনাল রিলিজ ছাড়া আপনি সম্পূর্ণরূপে এটা ডাউনলোড করতে পারবেন না। অপেক্ষা করুন।
তবে আপনি চাইলে কিন্তু আইওএস ১৪ এর ডেভেলপার প্রিভিউ আপনার আইফোনে ইনস্টল করতে পারেন। (আপনার একটা পেইড ডেভেলপার একাউন্ট লাগবে এর জন্য)। দুঃখিত
অথবা আপনি জুলাই মাসে আইওএস ১৪ এর পাবলিক বেটা ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
আপনি পাবলিক বেটা আপনার আইওএস ডিভাইসে ইনস্টল করবেন কিনা সেটা নির্ভর করে আপনি কিছু সফটওয়্যার বাঘভাল্লুক সহ্য করতে পারবেন কিনা। পাবলিক বেটাগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এক্সপেরিমেন্টাল রূপে হয়ে থাকে।
তাই আপনার জন্য ভালো হবে যে আপনি সেপ্টেম্বর মাসে ফাইনাল রিলিজটা ডাউনলোড করেন।
আইওএস ১৪ আপডেট পাবে যে আইফোনগুলো
একটা ভালো খবর শুনাই। আপনার আইফোনে যদি আইওএস ১৩ ভার্সন থাকে তাহলে আপনার ডিভাইস আইওএস ১৪ আপডেট পাবে। আপনি যদি ২০১৫ সালের আইফোন ৬এস বা এর পরের ফোনগুলো ইউজ করেন তাহলে আপনার ফোনে নতুন আইওএস আপডেট আসবে।
সুতরাং, নিচের লিস্ট এর ডিভাইসগুলো আইওএস ১৪ আপডেট পাবে যখন এটার ফাইনাল রিলিজ হয়।
আইফোনে ৬এস, আইফোন ৬এস প্লাস এবং আইফোন এসি (১ম জেনারেশন)
আইফোনে ৭ ও আইফোন ৭ প্লাস
আইফোন ৮, আইফোন ৮ প্লাস ও আইফোন এক্স
আইফোন এক্স এস, আইফোন এক্স এস ম্যাক্স ও আইফোন এক্স আর
আইফোন ১১, আইফোন ১১ প্রো ও আইফোন ১১ প্রো ম্যাক্স
আইফোন এসি (২য় জেনারেশন)
আইওএস ১৪ এর নতুন ফিচারস
আমরা আইওএস ১৪ এর খুঁটিনাটি বিষয় জানলাম। এবার চলুন আমরা এই লেটেস্ট আইওএস ভার্সন এর কিছু নতুন এবং কপি করা ফিচারস দেখে নিই।
১. হোমস্ক্রিন উইজেটস
Image Credit: Apple
আইওএস ১৪ এ প্রিয় আইফোনে এখন সম্পূর্ণ উইজেট এর সাপোর্ট মিলবে। এমনকি আপনি সেগুলো ভিন্ন ভিন্ন ধরনের সাইজে পাবেন। উইজেটগুলো পূর্বের আইওএস ভার্সন এর উইজেট থেকে বেশি আকর্ষণীয় লাগছে এখন।
অ্যাপেলের মতে তারা অ্যাপেল ওয়াচ এর উইজেট গুলোর কার্যক্রম থেকে শিক্ষা নিয়ে এই উইজেট ফাংশানালিটি আইফোনে আনতে চেয়েছে। অ্যাপেল এই নতুন উইজেট গুলোকে হাইলাইট করেছে "ডেটা রিচ" বলে।
এই উইজেটগুলো লাগানো যাবে হোমস্ক্রিনে এমনকি আইফোনের টুডে-ভিউ ট্যাবেও। আপনি উইজেট গুলো রিসাইজও করতে পারবেন। তবে এটা এখনও অফিসিয়ালি কনফার্ম হয় নি।
এই উইজেটগুলো অ্যাকসেস করার জন্য একটা নির্দিষ্ট উইজেট গ্যালারি ট্যাব থাকবে। ঠিক কোন অ্যাপগুলোর উইজেট ইউজ করা যাবে সেটা এখনো বলা যাবে না। আগামীতে ইনশাল্লাহ বলবো।
তবে অ্যাপেল যখন আইওএস ১৪ এর মার্কেটিং করছিল তখন অ্যাপেল ক্লক, নিউজ, ওয়েদার, ক্যালেন্ডার ইত্যাদির উইজেট দেখা গেছে।
২. অ্যাপ লাইব্রেরী
Image Credit: Apple
হোম স্ক্রিনে স্ক্রল করতে করতে শেষ পেজে চলে আসলে এখন একটা নতুন উইন্ডো দেখা যাবে আইওএস ১৪ এ আর সেটা হলো অ্যাপ লাইব্রেরী।
অ্যাপ লাইব্রেরী আইফোনের অ্যাপগুলো অর্গানাইজ করার একটি অসাধারণ উপায়। এটি ভিন্ন ভিন্ন সার্ভিসের অ্যাপগুলো গ্রুপ করে ফেলে একটা ফোল্ডারে যাতে আপনি সেগুলো সহজেই অ্যাকসেস করতে পারবেন। যেমন: সকল সোশাল অ্যাপ একটি ফোল্ডারে দেখাবে।
এই অ্যাপ গ্রুপিং অটোমেটিক্যালি হবে এবং এটি কেবল আপনার হোমস্ক্রিন এর শেষ পেজে দেখাবে।
তাছাড়া আপনি এখন অ্যাপ হাইড করতে পারবেন। হাইড করা অ্যাপগুলো হোমস্ক্রিন এ শো না করে অ্যাপ লাইব্রেরী তে দেখাবে। তাই আপনি যদি কোনো বিউটি ফটো এডিটর অ্যাপ হাইড করতে চান যেটা আপনার বন্ধুরা যেন না দেখে তাহলে এবার আইওএস এ পারবেন এটা!
৩. অ্যাপ ক্লিপস
Image Credit: Apple
গুগল প্লেতে ইনস্ট্যান্ট অ্যাপস নামে একটা ফিচার আছে যেখানে আপনি কিছু অ্যাপস এর ফিচারস অ্যাপটি ডাউনলোড না করেই ইউজ করতে পারবেন।
আইওএস এর মধ্যেও এবার মিলবে এরকম ফিচার। অ্যাপেল এর নাম দিয়েছে অ্যাপ ক্লিপস (App Clips)।
অ্যাপেল এই ফিচারটিকে বলছে লাইট ও ফাস্ট। এবং আপনি এই ফিচারটি ব্যাবহার করতে পারবেন স্ক্রিন এর নিচে চলে আসা একটা কার্ড এর মাধ্যমে।
ধরুন আপনি কোনো ম্যাপস অ্যাপ ইউজ করতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার হাতে এত সময় নেই যে আপনি অ্যাপটি ডাউনলোড করবেন। এক্ষেত্রে এই ফিচারটি অনেক কাজে দিবে আপনার। আপনি সেই অ্যাপটির ডাউনলোড না করেই ওই ফিচারটি কাজে লাগাতে পারবেন।
অ্যাপ ক্লিপস ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে শো করতে পারে। যেমন: কেউ যদি কোনো অ্যাপ রেফার করে আপনাকে মেসেজ করার সময় তখন অ্যাপ ক্লিপস আসতে পারে।
আপনার যদি কোনো অ্যাপ সার্ভিস ভালো লাগে তাহলে আপনি সেটা অ্যাপ ক্লিপস থেকেই ডাউনলোড করতে পারবেন। অ্যাপ স্টোরে যেতে হবে না।
৪. আইওএস ১৪ সিরি রিডিজাইন
Image Credit: Apple
আইওএস ১৪ এর জন্য সিরিকে রিডিজাইন করা হয়েছে। এখন আপনি যখন সিরিকে কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন তখন পূর্বের মতো সিরি আর সমূর্ণ ডিসপ্লে জুড়ে রেসপন্ড করবে না বরং নরমাল নোটিফিকেশন এর মত ডিসপ্লে এর উপরে চলে আসবে।
মনে হচ্ছে এবার আপনার আইফোনে সিরি ইউজ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। সিরির যে কেন সম্পূর্ণ ডিসপ্লে জুড়ে স্পেস নিতে হয় কখনো বুঝি না কারণ গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট সবসময় স্ক্রিনের নিচের একটা পপ আপ মেনুতে শো করে।
এছাড়া, অ্যাপেল সিড়ি ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টকে অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে একে পূর্বের তুলনায় উন্নত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
সিড়ি এখন ট্রান্সলেশন রেজাল্ট গুলো আরো নির্ভুল ও নিখুঁত প্রদান করবে। এবং প্রথমবারের মতো সিড়ি এবার অডিও মেসেজ পাঠাতে পারবে।
৫. আইওএস ১৪ মেসেজ অ্যাপ
Image Credit: Apple
মেসেজিং অ্যাপ এর মধ্যে অনেক পরিবর্তন আসছে। এখন আপনি কনভারসেশন পিন করতে পারবেন। কোনো কনভারসেশন যদি মেসেজ অ্যাপে সবার উপরে চান তাহলে আপনি সেটা এখন পিন করতে পারবেন।
তাছাড়া, মিমজি (Memoji) তে নতুন ২০টি হেয়ার ও হেডওয়ের স্টাইল যোগ হবে যার দ্বারা আপনি আপনার ক্যারেক্টার আরো কাস্টোমাইজ করতে পারবেন। যারা ২০২০ এর লুক চান তারা ফেস মাস্ক ও লাগাতে পারবেন।
মেসেজ গ্রুপগুলো উন্নত হবে। যখন আপনি কোনো মেসেজ রিপ্লাই করবেন তখন আপনাকে সেই মুহূর্তে সাজেশন দেখানো হবে। অস্থির।
৬. পিকচার-ইন-পিকচার
Image Credit: Apple
এই ফিচারটি অনেক অ্যাপ যেমন: ভিএলসি মিডিয়া প্লেয়ারে (VLC Media Player) আগে থেকে ছিল। তবে এখন আইওএস ১৪ পিকচার-ইন-পিকচার ফিচারটি প্রকৃত ভাবে সাপোর্ট করে।
যদি আপনি কোনো ইউটিউব ভিডিও প্লে করে কোনো মেসেজ এর রিপ্লাই বা ওয়েব ব্রাউজ করতে চান তাহলে আপনি আইওএস এ এবার এটা পারবেন।
৭. ডিজিটাল কার কী
Image Credit: Apple
যারা গাড়ি চালান তাদের জন্য সুখবর এখন আর আপনাকে গাড়ির চাবি ভুলে গেলে চিন্তা করতে হবে না। আইফোন এ থাকা ডিজিটাল কী দিয়েও আপনার গাড়ি খুলতে পারবেন ও গাড়ি চালাতে পারবেন।
এই ডিজিটাল কী ফিচারটি বিশেষ করে আগামী বছরের বিএমডাব্লিউ ৫ সিরিজ এর কার এর জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে ভবিষ্যতে অন্যান্য গাড়িগুলো তেও এই ফিচারটি কাজে লাগানো যাবে।
অ্যাপেল নির্দিষ্ট করে কোনো গাড়ি বা গাড়ি নির্মাতার কথা বলতে পারেনি তবে এই ফিচারটা অবশ্যই একটা অস্থির জিনিষ হবে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায়।
৮. আইওএস ১৪ প্রাইভেসি
আইওএস অপারেটিং সিস্টেম এ প্রাইভেসিকে প্রাধান্য দেওয়া অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে অ্যাপেল। আইওএস ১৪ এও প্রাইভেসি অনেক বেশি জোরদার করা হয়েছে।
এবার যেকোনো অ্যাপকে আপনাকে ট্র্যাক করতে হলে আপনার পারমিশন নিতে হবে। তাছাড়া আপনি কোনো অ্যাপ এ নিজের নির্ভুল ঠিকানা না দিয়ে একটা আন্দাজে ঠিকানা দিতে পারবেন।
মাইক্রোফোন ও ক্যামেরা পারমিশন নেওয়া অ্যাপগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন।
আইওএস ১৪ এর প্রাইভেসি ফিচার নিয়ে কথা বললে একটা আলাদা আর্টিকেল লেখে ফেলা সম্ভব।
৯. স্মার্ট হোম কন্ট্রোলস
Image Credit: Apple
আইওএস ১৪ এ আপনি স্মার্ট হোম কন্ট্রোল করার জন্য অনেক ফিচারস পাবেন। কন্ট্রোল সেন্টার এ আপনি পাবেন বিস্তৃত স্মার্ট হোম কন্ট্রোলস গুলো।
হোম অ্যাপ আপনাকে অনেক সয়ংক্রিয় সাজেশন দিবে জার ফলে আপনাকে নিজে আপনার স্মার্ট ডিভাইস গুলো কন্ট্রোল করতে হবে না।
১০. আইওএস ১৪ ম্যাপস
Image Credit: Apple
অ্যাপেল ম্যাপস এর মধ্যেও অনেক পরিবর্তন আনছে অ্যাপেল। যারা সাইকেলিং করেন তারা এবার জানতে পারেন কোথায় জাম নেই বা কোথাও সাইকেল লেন আছে কিনা ইত্যাদি।
এই সাইকেলিং সম্পর্কিত ফিচার গুলো কেবল নিউ ইয়র্ক, সান ফ্রান্সিসকো ও লস অ্যাঞ্জেলেস সহ চায়নার কিছু নির্দিষ্ট শহরে পাওয়া যাবে।
তবে অ্যাপেল বলেছে অন্যান্য শহরে এই ফিচারগুলো পরবর্তীতে আসবে।
তাছাড়া গাইড নামে একটা ফিচার থাকবে যেটা কোনো স্থানে যাওয়ার আগেই সেই স্থানজনিত তথ্য জানিয়ে দেবে।
যাদের ইলেকট্রিক কার আছে তাদের নিকটস্থ গ্যাস স্টেশন ও নির্দিষ্ট রাস্তার কথা আগে থেকেই জানিয়ে দেবে অ্যাপেল ম্যাপস অ্যাপটি।
১১. নতুন ট্রান্সলেশন অ্যাপ
আইওএস ১৪ এর সাথে মিলবে নতুন ট্রান্সলেটর অ্যাপ যেটা টেক্সট এবং ভয়েস ১১টি ভাষায় ট্রান্সলেট করতে পারবে। অ্যাপটি অফলাইনেও কাজ করবে প্রাইভেট ভয়েস ও টেক্সট ট্রান্সলেশন এর জন্য যেখানে অ্যাপেলের নিউরন ইঞ্জিন ব্যাবহার করা হবে সার্চ রেজাল্ট এর জন্য।
আইফোন ল্যান্ডস্কেপ মোড এ রোটেট করলে অটোম্যাটিকেলি কনভারসেশন মোড চালু হয়ে যাবে এবং এটি আপনি যে ভাষায় কথা বলবেন সেটাও ডিটেক্ট করতে পারবে।
১২. ডিফল্ট থার্ড-পার্টি অ্যাপস
পূর্বে অ্যাপেল এর নিজের অ্যাপ যেমন: অ্যাপেল মেইল, সাফারি বাদে অন্য কোনো থার্ড-পার্টি অ্যাপকে ডিফল্ট রূপে সেট করা যেত না। তবে এখন সেটা করা যাবে।
আপনি চাইলে আইওএস ১৪ এ মেইল বা ব্রাউজিং এর জন্য থার্ড-পার্টি কোনো অ্যাপ সিলেক্ট করতে পারেন। যেমন: গুগল ক্রোম বা জি মেইল ইত্যাদি।
এছাড়া কোথাও কোনো লিংক বা ইমেইল ঠিকানা থাকলে সেগুলোও থার্ড পার্টি অ্যাপ এ সেখান থেকেই ওপেন করতে পারবেন।
১৩. সাফারি অ্যাপ এর চেঞ্জেস
সাফারি অ্যাপকে আইওএস ১৪ এর জন্য বিশেষ করে অপটিমাইজ করা হয়েছে। এটা আপনাকে দেখাবে কোন কোন ক্রস-সাইট ট্র্যাকারকে ব্লক করা হয়েছে।
আবার পাসওয়ার্ড মনিটরিং নামে একটা ফিচার থাকবে যেটা দেখাবে যে কোনো সেভ করা পাসওয়ার্ড কি কোনো ডেটা ব্রিচ এ লিক হয়েছে।
সম্পূর্ণ ওয়েবপেজ এর বিল্ট-ইন ট্রান্সলেশন এর একটা ফিচার আসবে যেটা ক্রোম ব্রাউজারে আগে থেকে ছিল।
মতামত
আইওএস ১৪ এর রিলিজ ডেট, বেটা শিডিউল ও নতুন ফিচারস এর আর্টিকেলটার এখানেই ইতি। আশা করি আপনার ভালো লেগেছে।
আপনার আইওএস ১৪ সম্পর্কে কি মতামত ? এটা কি একটা ভালো আপডেট ? কমেন্টে জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আমরা স্প্যাম ঘৃণা করি!